Header Ads

Header ADS

সিয়াম সাধনা ও আধুনিক বিজ্ঞান



মুহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাসুম

ইসলামের মধ্যেই নিহিত রয়েছে মানব জাতির সার্বিক কল্যাণ ও মুক্তি। আর রোযা আত্মিক ও আধ্যাত্বিক ইবাদত। ইসলামী পরিভাষায় সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার, স্ত্রী সংঘম থেকে বিরত থাকাকে সিয়াম বা রোযা বলে। রোযা আত্মসংযম, আত্মশুদ্ধি ও আত্মত্যাগের মনোভাব সৃষ্টি করে। রোযা মানুষে মানুষে সহানুভূতি, সহমর্মিতা, হৃদ্যতা ও সৌজন্যবোধ আদান প্রদান করে। চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নত গবেষণার ফলে বেরিয়ে আসছে রোযা রোগমুক্তির অন্যতম উপায়, সুস্থ্য হওয়ার গ্যারান্টি। সকল সক্ষম ঈমানদারদের উপর আল্লাহ রমজানের এক মাস রোজা ফরজ করেছেন। আল্লাহ তাঁর প্রিয় বান্দাদের নিছক কষ্ট দেয়ার জন্যে ইহা ফরজ করেননি। তিনি এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন: 
তোমরা যদি রোযা রাখো তবে তাতে রয়েছে তোমাদের জন্য কল্যাণ, তোমরা যদি সেটা উপলব্ধি করতে পারো। তোমাদের মধ্যকার যে ব্যক্তি এ মাস (রমযান মাস) পাবে, সে যেন এ মাস ভরে সিয়াম পালন করে।” ( সুরা বাকারা-১৮৪,১৮৫)
অন্যত্র ইরশাদ করেছেন:
“হে মুমিনগণ! তোমাদের জন্য সিয়ামের বিধান দেয়া হয়েছে, যেমন বিধান তোমাদের পূর্ববর্তীদের দেয়া হয়েছিল, যাতে তোমরা মোত্তাকী হতে পারো।” ( সুরা বাকারা-১৮৩) 
বস্তুত এ আয়াত সমুহে মহান আল্লাহ তায়ালা রোযা পালনের নানাবিধ কল্যাণের প্রতি ইঙ্গিত দিয়েছেন। হাদীসে কুদসীতে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন:
 রোযা আমার জন্য এবং আমিই এর পুরস্কার দান করবো। কারণ, বান্দা আমার জন্য তার প্রবৃত্তিকে দমন করেছে এবং পানাহার পরিত্যাগ করেছে। রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর কাছে মৃঘনাভীর সুগন্ধ অপেক্ষা উৎকৃষ্টতর এবং রোযা ঢাল স্বরূপ। যখন রমযান মাস আসে তখন জান্নাতের দরজা গুলো খুলে দেয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজগুলো বন্ধ করা হয় আর শয়তানকে বেঁধে রাখা হয়।” ( সহীহ বুখারী) 
রোযা হচ্ছে কম খাওয়ার প্রশিক্ষণ। কিন্তু রোযা ছাড়াও ইসলাম কম খাওয়াকে উৎসাহিত করে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন: 
পেট ভর্তি করে খাওয়া অপেক্ষা মানুষের জন্য মন্দ দ্বিতীয় কোনো কাজ নেই। আদম সন্তানের বেঁচে থাকার জন্য কয়েক লোকমা খাবারই যথেষ্ট। যদি তা না  করে (অর্থাৎ বেশি খেতে চায়) তাহলে পেটের এক তৃতীয় অংশ খাবার, এক তৃতীয় অংশ পানি এবং অপর তৃতীয় অংশ শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য খালি রাখা দরকার। ( মসনদে আহমদ; সুনানে  ইবনে মাজাহ; মুস্তাদরকে হাকেম)
 মিসর সম্রাট মুকাউকাস মুসলমানদের চিকিৎসার জন্য একজন চিকিৎসক পাঠান। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই বলে চিকিৎসককে ফেরত পাঠান, (কারো কারো মতে, এটা কোনো সাহাবী বা তাবেয়ীর বক্তব্য): 
“আমরা এমন এক জাতি, যারা ক্ষুধা না লাগলে আহার করি না, আর খেলেও ক্ষুধা বাকী থাকতে আহার বর্জন করি। তাই আমাদের চিকিৎসকের প্রয়োজন নেই।” এ বর্ণনা থেকে দেখা যায়, বাঁচার জন্য যেমন খাবার দরকার, অনুরোপভাবে বেশি খাদ্য রোগের ভান্ডার"। (সীরাতে হালবীয়া)

আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানীগণ গবেষণা করে উপরোক্ত আয়াতের সত্যতা প্রমাণ করেছেন। রোযার সকল হুকুম আহকাম স্বাস্থ্যরক্ষার দিকে লক্ষ্য রেখেই করা হয়েছে। যেমন-শিশু ও অতিবৃদ্ধের জন্যে রোজা ফরজ নয়। সফরে ও অসুস্থ অবস্থায় রোজা না রাখার অনুমতি রয়েছে। ক্ষুধা ও তৃষ্ণায় বেশি কষ্ট না পাওয়ার জন্যে সেহরির ব্যবস্থা ইত্যাদি।

ইউরোপের ঘরে ঘরে ইদানিং রোযা রাখার হিড়িক পড়েছে। সবার মুখে এক কথা শরীরটাকে ভালো রাখতে চাও তো রোযা রাখো। এ ধরনের চেতনা সৃষ্টির পিছনে সত্তর দশকে প্রকাশিত একটি বই বিশেষতঃ দায়ী।  

প্রখ্যাত জার্মান চিকিৎসাবিদ ড. হেলমুট লুটজানার-এর  "The secret of successful fasting"  নামক বইটিতে মানুষের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের গঠন ও কার্যপ্রণালী বিশ্লেষণ করে নিরোগ, দীর্ঘজীবী, কর্মক্ষম স্বাস্থ্যের অধিকারী হতে হলে বছরের কতিপয় দিন উপবাসের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। পাশ্চাত্যের প্রখ্যাত চিকিৎসাবিদগণ একবাক্যে স্বীকার করেছেন, The power and  endurance of the boby under fasting Conditions are remarkable; After a fast properly taken the boby is literally bom afresh.. অর্থাৎ “রোযা রাখা অবস্থায় শরীরের ক্ষমতা ও সহ্যশক্তি উল্লেখযোগ্য: সঠিকভাবে রোযা পালনের পর শরীর প্রকৃতপক্ষে নতুন সজীবতা লাভ করে।” জার্মানির এক স্বাস্থ্য কিøনিকের গেইটে লেখা আছে, “রোযা রাখো স্বাস্থ্যবান  হবে।”

বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী সিগমন্ড নারায়ড বলেন, ‘‘রোযা মনস্তাত্ত্বিক ও মস্তিষ্ক রোগ নির্মূল  করে দেয়। মানবদেহের আবর্তন-বিবর্তন আছে। কিন্তু রোযাদার ব্যক্তির শরীর বারংবার বাহ্যিক চাপ গ্রহণ করার ক্ষমতা অর্জন করে। রোযাদার ব্যক্তি দৈহিক খিচুনি এবং মানসিক অস্থিরতার মুখোমুখি হয় না।”

ড. লুটজানারের মতে, “খাবারের উপাদান থেকে সারা বছর ধরে মানুষের শরীরে জমে থাকা কতিপয় বিষাক্ত পদার্থ (টক্সিন), চর্বি ও আবর্জনা থেকে মুক্তি পাবার একমাত্র সহজ ও স্বাভাবিক উপায় হচ্ছে উপবাস। উপবাসের ফলে শরীরের অভ্যন্তরে দহনের সৃষ্টি হয় এবং এর ফলে শরীরের অভ্যন্তরে জমে থাকা বিষাক্ত পদার্থসমূহ দগ্ধীভূত হয়ে যায়।”উল্লেখ্য যে, ‘রমযান’ শব্দটি আরবী, ‘রময’ ধাতু থেকে উৎপত্তি। এর অর্থ দহন করা, জ্বালিয়ে দেয়া ও পুঁড়িয়ে ফেলা। এভাবে ধ্বংস না হলে, ঐসব বিষাক্ত পদার্থ শরীরের রক্তচাপ, একজিমা, অন্ত্র ও পেটের পীড়া ইত্যাদি বিভিন্ন রোগ-ব্যাধির জন্ম দেয়। এছাড়াও উপবাসে কিডনি ও লিভারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং শরীরে নতুন জীবনীশক্তি ও মনে সজীবতার অনুভূতি তৈরি হয়।

রাশিয়ার প্রখ্যাত শরীর বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডাক্তার ডি,এন, নাকিটন বলেন,“তিনটি নিয়ম পালন করলে শরীরের বিষাক্ত দ্রব্যাদি বের হয়ে যাবে এবং বার্ধক্য থেমে যাবে। যথা- অধিক পরিশ্রম করা, অধিক পরিমাণে ব্যায়াম করা এবং প্রত্যেক মাসে একদিন উপবাস থাকা।”

ডক্টর ডিউই জোড় দিয়ে বলেন, রোগাক্লিষ্ট মানুষের পাকস্থলি থেকে খাদ্য দ্রব্য সরিয়ে ফেল, দেখবে রুগ্ন মানুষটি উপবাস থাকছে না, উপবাস থাকছে তার শরীরে বাসা বেঁধে থাকা দীর্ঘদিনের রোগটি।”

বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক ডা. নূরুল ইসলাম বলেন, “রোযা মানুষের দেহে কোনো ক্ষতি করে  না। ইসলামের এমন কোনো বিধান নেই, যা মানবদেহের জন্যে ক্ষতিকর। গ্যাস্ট্রিক ও আলসার-এর রোগীদের রোযা নিয়ে যে ভীতি আছে তা ঠিক নয়। কারণ রোযায় এসব রোগের কোনো ক্ষতি হয় না বরং উপকার হয়। রমযান মানুষকে সংযমী ও নিয়মবদ্ধভাবে গড়ে তুলে।”

একটানা ১মাস রোযা রাখার ফলে জিহ্বা ও লালা গ্রন্থি সমূহ বিশ্রাম পাওয়ার সুযোগ পায়। এর ফলে এগুলো আরো সতেজ হয়। এতে জিহ্বায় খাদ্য দ্রব্যের স্বাদ বৃদ্ধি পায়। মাসব্যাপী সিয়াম সাধনা বহুমুত্র রোগ কমাতে সাহায্য করে, অত্যধিক মোটা হওয়া থেকে শরীরকে বাঁচায়, লালা গ্রন্থি সমূহ বড় হবার আশংকা থেকে মুক্তি পায়।

রোযা দেহের অন্ডকোষ এবং গ্রন্থিসমূহের নবজীবনীশক্তি প্রবাহিত করে দেয়। রোযার মাধ্যমে জৈবিক চাহিদাকে সাময়িকভাবে নিস্তেজ করে মনকে পবিত্র ও ভাল কাজের দিকে মনোনিবেশ করা যায়। রোযা মস্তিস্ক ও স্নায়ুতন্ত্রকে উজ্জীবিত করে। এতে ধ্যান-ধারণা পরিস্কার ও সহজ হয়। বিশিষ্ট চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডাক্তার আলেক্স হেইগ বলেছেন- “সিয়াম হতে মানুষের মানুষিক শক্তি এবং বিশেষ বিশেষ অনুভূতিগুলো উপকৃত হয়, স্মরণ শক্তি বাড়ে, মনোযোগ ও যুক্তি শক্তি পরিবর্ধিত হয়, প্রেম, প্রীতি, ভালবাসা, সহানুভূতি, অতীন্দ্রিয় এবং আধ্যাত্মিক শক্তির উন্মেষ ঘটে। ঘ্রানশক্তি, দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবনশক্তি বেড়ে যায়। ইহা খাদ্যে অরুচি ও অনিহা দূর করে। সিয়াম শরীরের রক্তের প্রধান পরিশোধক। রক্তের পরিশোধন এবং বিশুদ্ধি সাধন দ্বারা দেহ প্রকৃতপক্ষে জীবনশক্তি লাভ করে। যারা রুগ্ন তারাও সিয়াম পালন করা উচিত”। ( চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে রোযা)

ডা : জুয়েলস, ডা : ডিউই, ডা : এলেক্স হিউ প্রমুখ প্রখ্যাত চিকিৎসা বিজ্ঞানীগণ স্বীকার করেছেন যে, রোযা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এর ফলে দেহের জীবানুবর্ধক অন্ত্রগুলি ধ্বংস হয়, ইউরিক এসিড বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয়। রোযা চর্মরোগ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, গ্যাষ্ট্রিক আলসার ইত্যাদির জন্য অত্যন্ত উপকারী বিবেচিত হয়েছে। মেদ ও কোলেষ্টরেল কমানোয় রোযার জুড়ি নেই। 

সর্বোপরি রোযা মনে শান্তি আনে, কুপ্রবৃত্তি প্রশমিত করে, দীর্ঘ জীবন দান করে। এভাবেই বিজ্ঞানীরা খুজে পেয়েছেন পবিত্র কুরআন ও সুন্নাহতে আসা রোযা রাখার প্রতি উৎসাহের প্রকৃত রহস্য। আর তাই আজ উন্নত বিশ্বের জার্মান, সুইজারল্যান্ড প্রভৃতি দেশে বিভিন্ন জটিল রোগের প্রশমনের ব্যবস্থা পত্রে চিকিৎকগণ রোযা রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন। (সুন্নতে রাসুল ও আধুনিক বিজ্ঞান)


রোজার ঐতিহাসিক পটভূমিঃ
 আল কুরআন থেকে জানা যায়, আমাদের পূর্বে যারা ছিল, তাদের প্রতিও রোযা ফরজ করা হয়েছিল। আদি পিতা হযরত আদম আলাইহিস সালাম থেকে শুরু করে হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম পর্যন্ত সকল নবীদের উম্মতের উপর রোযা ছিল ফরজ ইবাদত। পূর্ববর্তী নবীদের উম্মতের রোযার সময় ও সংখ্যার ক্ষেত্রে পার্থক্য বিদ্যমান ছিল। আগেকার যুগে রাতে নিদ্রা যাওয়া থেকেই রোযা শুরু হয়ে যেত। ইফতারের পর থেকে শয্যা গ্রহণের পূর্ব পর্যন্তই শুধুমাত্র পানাহার ও স্ত্রী সহবাসের অনুমতি ছিল। বিছানায় গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে এসবকিছু হারাম হয়ে যেত। 

আদি পিতা হযরত আদম আলাইহিস সালাম থেকে হযরত নূহ আলাইহিস সালাম পর্যন্ত প্রতিটি মুসলমান প্রতি চন্দ্র মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখে রোযা রাখতেন। হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালামের উম্মতের উপর ৩ দিন (পহেলা রমযান থেকে ৩ রমযান) রোযা রাখা ফরজ ছিল। হযরত ইসমাঈল আলাইহিস সালামের উম্মতের উপর সর্বমোট ৭টি রোজা রাখা ফরজ ছিল। হযরত সোলায়মান আলাইহিস সালামের উম্মতের উপর ৯টি রোযা ফরজ ছিল বলে জানা যায়। হযরত দাউদ আলাইহিস সালাম বছরের অর্ধেক সময় রোযা রাখতেন আর বাকী অর্ধেক সময় বিনা রোযাতে থাকতেন। হাদীস শরীফে এসেছে- প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন:
 “আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নিকট সবচেয়ে প্রিয় রোযা দাউদ আলাইহিস সালামের রোযা। তিনি এক দিন রোযা রাখতেন অন্যদিন বিনা রোযায় থাকতেন।” (সহীহ বুখারী; সহীহ মুসলিম) 
 ইহুদীরা রোযা রাখতো ৪০ দিন, খ্রীষ্টান সম্প্রদায়ের লোকেরা রোযা রাখতো ৫০ দিন। খ্রীষ্টানরা পরবর্তীকালে রোযা পরিবর্তন করে, ঘুরিয়ে দেয় দিনের সংখ্যা। (বায়হাকী শরীফ; ফাত্হুল বারী) আর হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মতের উপর রোযা ফরজ করা হয়েছে পূর্ণ এক মাস।

সর্বপ্রথম কোন রোযা ফরজ ছিল এ বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। কারো কারো মতে, আশুরার রোযা ফরজ ছিল, কারো কারো মতে, প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখের রোযা ফরজ ছিল। কেননা, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করেন তখন এ রোযাগুলো পালন করতেন। হিযরতের দ্বিতীয় বছর শাবান মাসে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন রোযার আদেশ নাযিল করেন। সে বছর অর্থাৎ হিজরী দ্বিতীয় বছর থেকেই উম্মতে মোহাম্মদীর উপর রমযানের ৩০টি রোযা ফরয করা হয়।

লিখক: আরবী প্রভাষক, রাণীরহাট আল আমিন হামেদিয়া ফাযিল মাদ্রাসা।
পরিচালক, গাউছুল আজম রিসার্চ সেন্টার, চট্টগ্রাম। 




কোন মন্তব্য নেই

ইলমে দ্বীনের ফজিলত

﴿يَرْفَعِ اللَّهُ الَّذِينَ آمَنُوا مِنْكُمْ وَالَّذِينَ أُوتُوا الْعِلْمَ دَرَجَاتٍ ﴾ (المجادلة: ١١)

Blogger দ্বারা পরিচালিত.