Header Ads

Header ADS

নবীর সাথে বেয়াদবীর পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ” প্রসংগঃআবু লাহাব ও উম্মে জামিলে পরিণতি

নবীর সাথে বেয়াদবীর পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ” প্রসংগঃআবু লাহাব ও উম্মে জামিলের পরিণতি


যখন কোরআন মজিদের”وانذر عشیرتک الاقربین” আয়াত নাজিল হলো তখন একদিন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা কোরাইশদের ডেকে মূর্তিপূজা ত্যাগ করে এক লা-শরীক আল্লাহর ইবাদাত করার আহবান জানালেন।সকলে চুপ রইলো।কিন্তু চাচা আবু লাহাব অগ্রসর হয়ে দুই হাত নেড়ে বললোঃ

تبالک الھذا دعوتنا یا محمد
অর্থঃ-“হে মুহাম্মদ!তোমার সর্বনাশ হোক!এজন্যই কি তুমি আমাদেরকে ডেকেছো”?

তার এই বেয়াদবীপূর্ন উক্তি আল্লাহর সহ্য হলোনা।তার বিরুদ্ধে সূরা লাহাব নাযিল হলো।তার স্ত্রী নবীজীকে গালাগাল দিত এবং নবীজীর যাতায়াত পথে কাঁটা গেড়ে রাখতো।সূরা লাহাবে আল্লাহ তায়ালা উভয়ের বিরুদ্ধে নিম্নোক্ত শাস্তি ঘোষনা করলেন,

“আবু লাহাবের উভয় হাত ধ্বংস হোক এবং সে নিজেও ধ্বংস হোক।তার মালদৌলত ও জনবল কোন উপকারে আসবেনা।সে লেলিহান অগ্নিশিখায় অচিরেই পৌছে যাবে এবং তার স্ত্রীও তার সমগামিনী হবে।লাকড়ী বহনকালে তার গলায় রশি পড়বে”(সূরা লাহাব)

মূলতঃনবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা এর সাথে কেউ বেয়াদবী করে কেউ রক্ষা পায়নি।আবু লাহাবের দুই ছেলে ওতবা ও ওতায়বা এর নিকট নবীজীর দু’কন্যা রোকাইয়া ও উম্মে কুলসুম রাদিয়াল্লাহু আনহুম এর বাল্য বিবাহ হয়েছিল ছোটকালে।সূরা লাহাব নাযিল হওয়ার পর তারা পিতার নির্দেশে দু’বোনকে বিবাহ বাসরের পূর্বেই তালাক প্রদান করে।এক পর্যায়ে ওতায়বা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা এর জামা মুবারক ছিড়ে ফেলে।নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা এতে মনে বড় আঘাত পেলেন এবং বদদোয়া করলেন, “হে আল্লাহ!তুমি ওতায়বার ওপর তোমার পক্ষ থেকে একটি কুকুর লেলিয়ে দাও”।
নবীজীর বদদোয়া অক্ষরে অক্ষরে ফলে গেলো।কোন এক বানিজ্য সফরে(সিরিয়া)একটি বাঘ এসে বহুলোকের মধ্যখান থেকে ঘুমন্ত অবস্থায় ওতায়বার ঘাড় মটকে রক্ত চুষে চলে গেলো।

নবীজীর সাথে বেয়াদবী করে আপন চাচা-চাচী ও চাচাত ভাইয়েরা বাঁচতে পারেনি।আল্লাহর গযবে পতিত হতে হয়েছে তাদের উপর।যারা রাসূলের আত্মীয় নয়-তারা বেয়াদবী করলে আল্লাহ কি তাদের ছেড়ে দেবেন?কখনই নয়।রশীদ আহমদ গাংগুহী,খলীল আহমদ আম্বেটবি,আশ্রাফ আলী থানভী,কাশেম নানুতভী,ইলিয়াস মেওয়াতী ও ইসমাঈল দেহলভী গংরা তাদের কিতাবে নবীজীর শানে বেয়াদবীমূলক যেসব উক্তি করেছে,তার সাজা তারা দুনিয়াতেই পেয়েছে এবং পরকালে পাবে।তাদের কেউ অন্ধ হয়েছে,কেউ ল্যাংরা হয়েছে,বড় নেতা ইসমাঈল দেহলভী নিকৃষ্টভাবে বালাকোটে সুন্নী মুসলমানদের হাতে নিহত হয়েছে।এটা তাদের জন্য পৃথিবীর অপমান।আখেরাতে আরও জঘন্য অপমান তাদের জন্য অপেক্ষা করছে।

কবি বলেছেনঃ
خدا جسکو پکڑے چھوڑالے محمد
محمد جو پکڑے چھوڑا کوءی نہیں سکتا-

“খোদা কাউকে পাকড়াও করলে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা শাফায়াত করে তাকে ছাড়িয়ে আনবেন বলে প্রমাণ আছে।কিন্তু মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা কাউকে পাকড়াও করলে তাকে ছাড়িয়ে নেয়ার কেউ নাই”

এজন্যই ফতোয়ায়ে শামীতে উল্লেখ আছে-নবীজীর সাথে কেউ বেয়াদবী করলে তার ক্ষমা নাই-তাকে কতল করা ওয়াজিব।অন্য কেউ ক্ষমা করার অধিকারী নয়।যার কাছে অপরাধী-তিনি ছাড়া অন্য কেউ ক্ষমা করতে পারে না।এ ব্যাপারে অনেক কাহিনি কিতাবে উল্লেখ আছে।হযরত ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু জনৈক বেয়াদব হাফেয ইমামকে কতল করে ফেলেছিল-সে ফজরের নামাজে সব সময় সূরা আবাছা পাঠ করতো নবীজীকে হেয় করার উদ্দেশ্যে।(সুত্রঃ-নূর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)।

বিঃদ্রঃ ইতিপূর্বে উপরোক্ত বেয়াদবে রাসূলদের লিখিত কিতাবসমূহ এর তালিকা যাতে আল্লাহ তায়ালা সহ তার রাসূলে পাকের শানে ধৃষ্টতামুলক কুফুরী তাদের কিতাবের পৃষ্ঠা নম্বর সহকারে “ভারতের দেওবন্দীদের কতিপয় লোমহর্ষক কুফরী আক্বীদা” নামে একটি পোস্ট http://www.islamiaqida.wordpress.com এ করা হয়েছিল।সুহৃদ পাঠক বৃন্দের সুবিদার্থে আবারো সেটি এখানে এই পোস্টটির সাথে সংযোজনী হিসেবে নিম্নে দেয়া হল।

ভারতের দেওবন্দীদের কতিপয় লোমহর্ষক কুফরী আক্বীদা

(১) আল্লাহ তায়ালা মিথ্যা বলতে পারেন। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া , ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ১৯।
রশিদ আহমদ গাংগুহী, তালিফাত রশিদিয়া, কিতাবুল আক্বাইদ অধ্যায়, পৃষ্ঠা ৯৮।
খলীল আহমদ আম্বেটী, তাজকিরাতুল খলীল, পৃষ্ঠা ১৩৫।
মেহমুদ হাসান, আল-জিহাদুল মুগিল, পৃষ্ঠা ৪১।

(২) আল্লাহ্‌ তাঁর বান্দা ভবিষ্যতে কি করবে তা আগে থেকে বলতে পারেন না। বান্দা কর্ম সম্পাদনের পর আল্লাহ্‌ তা জানতে পারেন। (নাঊযুবিল্লাহ)হুসাইন আলী, তাফসীরে বুঘাতুল হাইরান, পৃষ্ঠা ১৫৭-১৫৮।

(৩) হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) এর জ্ঞানের চেয়ে শয়তান ও হযরত আযরাঈল (আলাইহিস্‌ সালাম)এর জ্ঞান বেশী। (নাঊযুবিল্লাহ)
খলীল আহমদ আম্বেটী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ৫১।

(৪) হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) তাঁর ভাগ্য সম্পর্কে জানতেন না এমনকি দেয়ালের ওপাশ সম্পর্কেও না। (নাঊযুবিল্লাহ)
খলীল আহমদ আম্বেটী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ৫১।

(৫) নবীর (হুযূর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা)এর যদি কিছু ইলমে গায়েব থেকেও থাকে তাহলে এতে তাঁর বিশেষত্ব কী ? এমন ইলমে গায়েব তো সকল চতুষ্পদ জন্তু, পাগল ও শিশুরও আছে। (নাঊযুবিল্লাহ)
আশরাফ আলী থানভী, হিফজুল ঈমান, পৃষ্ঠা ৭।

(৬) “রহ্‌মতুল্লিল আলামিন” হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) এর কোন বিশেষ লক্বব নয়। তাঁর উম্মতও “রহ্‌মাতুল্লিল আলামিন” হতে পারে। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ১২।

(৭) সাধারণ মানুষের কাছে হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) খাতামুন নাবিয়্যীন হলেও বুযুর্গ ব্যক্তির কাছে নয়। (নাঊযুবিল্লাহ)
কাশেম নানুতুবী, তাহযীরুন্নাছ, পৃষ্ঠা ৩।

(৮) হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) আগে বা সর্বশেষে আসার মধ্যে কোন ফযিলত নেই। ফযিলত হলো মুল নবী হওয়ার মধ্যে। তাঁর পরে যদি এক হাজার নবীরও আগমন মেনে নেয়া হয় তাতেও হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) এর খতমে নবুয়তের কোন রূপ বেশ-কম হবে না। (নাঊযুবিল্লাহ)
কাশেম নানুতুবী, তাহযীরুন্নাছ, পৃষ্ঠা ২৫।

(৯) হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) দেওবন্দের উলেমাদের কাছ থেকে উর্দূ ভাষা শিখেছেন। (নাঊযুবিল্লাহ)
খলীল আহমদ আম্বটী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ২৬।

(১০) একজন নবীর জন্য সকল মিথ্যা থেকে মুক্ত ও নিস্পাপ হওয়ার প্রয়োজন নেই। (নাঊযুবিল্লাহ)
কাশেম নানুতুবী, শফীয়াতুল আক্বাইদ, পৃষ্ঠা ২৫।

(১১ ) হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) কে তাগুদ (শয়তান) বলা যায়। (নাঊযুবিল্লাহ)
হুসাইন আলী, তাফসীর বুঘাতুল হাইরান, পৃষ্ঠা ৪৩।

(১২) আমলের মাধ্যমে নবী-রসূলের চেয়ে নবী-রসূলগণের উম্মত মর্যাদাবান হয়। (নাঊযুবিল্লাহ)
কাশেম নানুতুবী, তাহযীরুন্নাছ, পৃষ্ঠা ৫।

(১৩) আমি হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) কে পুলসিরাত থেকে পড়া থেকে রক্ষা করেছি। (নাঊযুবিল্লাহ)
হুসাইন আলী, তাফসীর বুঘাতুল হাইরান, পৃষ্ঠা ৮।

(১৪) কলেমা শরীফ-এ “লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহমাদুর রসূলুল্লাহ্‌” এর পরিবর্তে “লা ইলাহা ইল্লালাহু আশরাফ আলী রসূলুল্লাহ্‌” এবং দরূদ শরীফ-এ “আল্লাহুম্মা ছল্লি আলা সাইয়্যিদিনা নাবিয়ানা মুহম্মদ” এর পরিবর্তে “আল্লাহুম্মা ছল্লি আলা সাইয়্যিদিনা নাবিয়ানা আশরাফ আলী” পড়লে কোন ক্ষতি হবে না। (নাঊযুবিল্লাহ)
আশরাফ আলী থানভী, রিসালা আল ইমদাদ, পৃষ্ঠা ৩৪-৩৫।

(১৫) হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) এর বেলাদত শরীফ (দুনিয়াতে আগমন) উপলক্ষে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা আর হিন্দুদের দেবতা কৃষ্ণের জম্ম দিন পালন করা একই। (নাঊযুবিল্লাহ)
খলীল আহমদ আম্বেটী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ১৪৮।

(১৬) হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) এর বিশেষত্ব দাজ্জালের মত। (নাঊযুবিল্লাহ)
কাশেম নানুতুবী, আবে হায়াত, পৃষ্ঠা ১৬৯।

(১৭) হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) আমাদের বড় ভাই এবং আমরা তাঁর ছোট ভাই। (নাঊযুবিল্লাহ)
খলীল আহমদ আম্বেটী, বারাহীন-ই-কাতেয়া, পৃষ্ঠা ৩।

(১৮) দরূদ তাজ মূল্যহীন এবং এটি পাঠ করা নিষিদ্ধ। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী্, তাজকীরাতুর রশীদ, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ১১৭।
জাকারিয়া কান্দালভী দেওবন্দী, ফাজায়েলে আমল, পৃষ্ঠা ৫২-৫৩।

(১৯) মীলাদ শরীফ, মীরাজ শরীফ, ফাতিহা খাওয়ানী, চেহলাম, সোয়েম এবং ঈছালে সওয়াব সমস্ত আমল শরীয়ত বিরোধী, বিদায়ত এবং কাফের-হিন্দুদের রেওয়াজ। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ১৪৪ এবং ১৫০।
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া, ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৯৩-৯৪।

(২০) স্থানীয় “কাক” খাওয়া সওয়াবের কাজ। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ১৩০।

(২১) হোলী ও দিওয়ালীর ভোগ খাওয়া এবং উপহার গ্রহণ করা সওয়াবের কাজ। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ১২৩।

(২২) হিন্দুদের সুদের টাকা দ্বারা নির্মিত পানির চৌবাচ্চা (সাবীল) থেকে পানি পান করা জায়িয ও অধিক সওয়াবের কাজ। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া, ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা ১১৩-১১৪।

(২৩) রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) মরে মাটির সাথে মিশে গেছেন। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া।

(২৪) কোন কিছু ঘটানোর জন্য হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) ইচ্ছা পোষণ করার গুরুত্ব নেই। (নাঊযুবিল্লাহ)
কাশেম নানুতুবী, আবে হায়াত, পৃষ্ঠা ১৬৯।

(২৫) নবী-রসূলদের মোজেজার চেয়ে যাদুকরদের যাদু সর্বোকৃষ্ট হতে পারে। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী ,ফতওয়া রশিদিয়া , ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৫।

(২৬) যে বলবে হুযুর পাক (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা) হাজির-নাযির সে কাফির। (নাঊযুবিল্লাহ)
গোলামুল্লাহ খান, যাওয়াহিরুল কোরান।

(২৭) “ইয়া রসূলুল্লাহ” বাক্যটি কফুরী কালেমা। (নাঊযুবিল্লাহ)
রশিদ আহমদ গাংগুহী, ফতওয়া রশিদিয়া।

নাউযুবিল্লাহি মিন জালিক । এই সকল লোকদের কুফরী আক্বিদা কতই না জঘন্য।নিশ্চয়ই তারা চিরস্থায়ী জাহান্নামী।আমাদের সমাজে এখন এই সকল কুফুরী আক্বিদা পোষনকারী লোকদের অনুসারীর অভাব নাই।আমাদের জানা নাই,তারা আদৌ কি তাদের এই সকল মান্য-গন্য মুরুব্বীদের কুফুরী সম্পর্কে অবগত আছেন কিনা? আশা করি, তাদের এই সকল কুফুরী আক্বিদাসমূহ পড়ার পর,যদি তারা সত্যিকারের মুসলমান হয়ে থাকেন।তবে অবশ্যই তাদের সান্নিধ্য ত্যাগ করবেন।এবং অন্যদেরকেও তাদের সান্নিধ্য ত্যাগ করতে সহায়তা করবেন।আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক।(আমিন)

কোন মন্তব্য নেই

ইলমে দ্বীনের ফজিলত

﴿يَرْفَعِ اللَّهُ الَّذِينَ آمَنُوا مِنْكُمْ وَالَّذِينَ أُوتُوا الْعِلْمَ دَرَجَاتٍ ﴾ (المجادلة: ١١)

Blogger দ্বারা পরিচালিত.